আনন্দম ইনস্টিটিউট অব যোগ এন্ড যৌগিক হস্পিটালের ২য় যোগ সেমিনারে অনেক গুরুত্বপূর্ণ জিনিস জানা গেলো। যা আমাদের জীবন সুস্থভাবে চলার পথে পাথেয় হয়ে থাকবে।
আজ ১৭ অক্টোবর শনিবার সকাল ৮টায় আনন্দম ইনস্টিটিউট অব যোগ এন্ড যৌগিক হসপিটালের ঔষধ নির্ভরে পরাধীন, যোগানুশীলনে হোন স্বাধীন শীর্ষক নিয়মিত যোগ সেমিনারের ২য় ক্লাস। ‘অগ্নিসার‘ দেখিয়ে ও এর কার্যকারিতা বলে রাই কিশোরী এই যোগ সেমিনারের সুচনা করেন।
এখানে আজ যোগ ইনস্টাকটর হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আশিষ অধিকারী। যোগ সেমিনারের সময় ১ ঘণ্টা কিন্তু তার আলোচনা শুনে সবাই উদ্ভুদ্ধ ও আনন্দিত হয়ে আরো শুনতে ও জানতে চাইলেন। সেমিনার চলে প্রায় ১.৫ ঘণ্টা।
এই সেমিনার আশিষ অধিকারী (যোগ আশিষ নামে পরিচিত) বলেন, কেন মাটির হাড়ি পাতিলে খাবার রান্না করা উচিত। ঘুম থেকে উঠে কিভাবে, কোন পাত্রে, কতটুকু পরিমান জল খেতে হয়। কেন আমরা অন্য ব্যায়াম না করে যোগ ব্যায়াম করব। কোন ব্যায়ামে কতটুকু লাভ হয়, খাবার কিভাবে খাওয়া উচিত, কোন খাবার কখন খেতে হয়, কটা থেকে কটার মধ্যে খাবার খাওয়া উচিত এবং কেন খাওয়া উচিত, জটিল রোগগুলো কেন হয়, ওষুধ ছাড়া এসব জটিল রোগ থেকে কিভাবে শুধুমাত্র যৌগিক উপায়ে ১০০% মুক্তি পাওয়া যায় ইত্যাদি। এমন সব উত্তর এত সহজ ভাবে উপস্থান করা সত্যি অপূর্ব। দ্বিতীয় সেমিনারের আলোচনা ও টিপস পেয়ে সকলে মুগ্ধ ও উদ্বুদ্ধ।
ওয়ারী থানা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক ও একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ দেলোয়ার হোসেন রিপন বলেন, আমি এসেছিলাম এক মন নিয়ে। এখন এসে অন্য মন হয়ে গেলো। আমি ব্যাপক প্রচার করব যাতে এত সুন্দর জায়গায় এলাকার সকলে আসে।
আওয়ালীগ সদস্য মোহাম্মদ আলী বলেন, আমি শুরু থেকে আনন্দম ইন্সটিউট অব যোগ এন্ড যৌগিক হস্পিটালের সাথে আছি। কিভাবে এই হসপিটালের প্রচার ও প্রসার করা যায় আমরা সকলে মিলে সেটা চেষ্টা করবো।
বাংলাদেশ আওয়ামী তৃণমুল লীগ (ঢাকা মহানগর দক্ষিণ) এর সভাপতি ও কাপ্তান বাজার মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মহিদুর রহমান পালক বলেন, গতকাল ঘুমাতে দেরি হওয়ায় সকালে উঠতে পারিনি। উঠে মোবাইল হাতে নিয়ে দেখলাম লাইভ চলছে। সঙ্গে সঙ্গে চলে এলাম। প্রমিথিয়াস চৌধুরী দাদার সেবার এই মহৎ উদ্যোগে সামিল হতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত।
আনন্দম ইন্সটিউট অব যোগ এন্ড যৌগিক হসপিটালের পরিচালক এবং দ্যা নিউজের সম্পাদক প্রকাশক যোগী পিকেবি প্রকাশ (প্রমিথিয়াস চৌধুরী) বলেন আমি শুরু করেছি মাত্র। চালানোর দায়িত্ব আপনাদের সকলের। আপনাদের সকলের সহযোগিতা পেলে বাংলাদেশের প্রথম এই যৌগিক ইনস্টিটিউট এন্ড হসপিটাল বাংলাদেশের প্রথম ইউনিভার্সিটি হবে।